ইতিহাস

History

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন:
রংপুর জেলা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের এক ঐতিহ্যবাহী জনপদ। সুপ্রাচীনকাল থেকে এ জেলা গৌরবময় ও বৈচিত্রপূণ ইতিহাসের অধিকারী। ১৭৬৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর রংপুরকে জেলা ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ১৮৬৯ সালের ১ মে রংপুর পৌরসভা গঠিত হয়। বর্তমান সরকারের আমলে ২০১০ সালের ২৫ জানুয়ারি রংপুর জেলা সহ আরো আটটি জেলা (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, নীলফামারী) নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠিত হয়।

১ জুলাই ২০১২ সালে ২০৫ বগ কিঃমিঃ আয়তনের রংপুর সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। ৩০টি ওয়ার্ডে বিভক্ত রংপুর সিটি কর্পোরেশনের লোকসংখ্যা প্রায় ৮ লক্ষ। কালের বিবর্তনের সাথে সাথে রংপুর শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অথনৈতিক উন্নয়ন ও বিকাশ লাভ করতে থাকে।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালের ৮ জানুয়ারি রংপুর জেলা সফরকালে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠনের প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন । এরই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘ প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার পর গত ১০ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ এর সাংগঠনিক কাঠামোতে ১১৮৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর পদ সৃজন ও ১২৩ টি যানবাহন টিওএন্ডই ভূক্ত করে গেজেট প্রকাশিত হয়। এরপর ১২ এপ্রিল ২০১৮ খ্রিঃ মহান জাতীয় সংসদে রংপুর মহানগরী পুলিশ আইন, ২০১৮ পাশ হয়। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খ্রিঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। সেই থেকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ এর প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।

রংপুর নামকরণের ইতিহাস :
লোকমুখে প্রচলিত আছে যে পূর্বের ‘রঙ্গপুর’ থেকেই কালক্রমে এই রংপুরের নামকরণ করা হয়েছে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, যে উপমহাদেশে ইংরেজরা নীলের চাষ শুরু করে। এই অঞ্চলে মাটি উর্বর হবার কারণে এখানে প্রচুর নীলের চাষ হত। সেই নীলকে স্থানীয় লোকজন রঙ্গ নামেই জানত। কালের বিবর্তনে সেই রঙ্গ থেকে রঙ্গপুর এবং তা থেকেই আজকের রংপুর।

আরো জানা যায়, প্রাগ জ্যোতিস্বর নরের পুত্র ভগদত্তের রঙ্গমহল এর নামকরণ থেকে এই রঙ্গপুর নামটি এসেছে। রংপুর জেলার অপর নাম জঙ্গপুর । ম্যালেরিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব থাকায় কেউ কেউ এই জেলাকে যমপুর বলেও ডাকত। তবে রংপুর জেলা সুদূর অতীত থেকে আন্দোলন প্রতিরোধের মূল ঘাটি ছিল। তাই জঙ্গপুর নামকেই রংপুরের আদি নাম হিসেবে ধরা হয়। জঙ্গ অর্থ যুদ্ধ, পুর অর্থ নগর বা শহর। গ্রাম থেকে আগত মানুষ প্রায়ই ইংরেজদের অত্যাচারে নিহত হত বা ম্যালেরিয়ায় মারা যেত। তাই সাধারণ মানুষ শহরে আসতে ভয় পেত। সুদুর অতীতে রংপুর জেলা যে রণভূমি ছিল তা সন্দেহাতীত ভাবেই বলা যায়। ত্রিশের দশকের শেষ ভাগে এ জেলায় কৃষক আন্দোলন যে ভাবে বিকাশ লাভ করেছিল তার কারণে রংপুরকে লাল রংপুর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধে রংপুর :
বাংলাদেশ সৃষ্টির পেছনে মহান মুক্তিযুদ্ধে রংপুর এর রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস। ৩ মার্চ ১৯৭১ সালে রংপুরে যুদ্ধ শুরু হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম শহীদ রংপুরের শংকু সমজদার। ৩ মার্চে রংপুরে ৩ জন প্রাণ হারিয়েছে এবং এদের প্রাণদানের মাধ্যমে শুরু হয় রংপুরের মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে রংপুরের সকল শ্রেণীর মানুষ অংশ গ্রহণ করেন। ৩ মার্চ থেকে ৫ মার্চ রংপুরে কারফিউ চলে। এ অঞ্চলের মানুষ সশস্ত্র যুদ্ধ আরম্ভ করে ২৪ মার্চ। ২৮ মার্চ রোববার রংপুরের মানুষ জেগে উঠেছিল এক নবচেতনায়। স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ রংপুরের মানুষ বিভিন্ন অঞ্চল হতে লাঠিশোঠা, তীর ধনুক, বল্লম, দা, কুড়াল ইত্যাদি সহযোগে রংপুর ক্যান্টনমেন্ট আক্রমণ করে বেলা ৩.০০ ঘটিকার দিকে। এতে ক্যান্টমেন্টের পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সৈন্যরা এ সমস্ত বিক্ষুব্ধ জনতার উপর ঝাপিয়ে পড়ে এবং অসংখ্য মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। রংপুরের অগনিত মানুষ প্রাণ দিয়ে সৃষ্টি করে এক অবিস্বরণীয় ঘটনা। ৩ এপ্রিল মধ্যরাতে রংপুরের প্রথম গণহত্যা ঘটে দখিগঞ্জ হত্যাকান্ডের মাধ্যমে। এরপর ক্রমান্বয়ে বলারখাইল গণহত্যা, ঝাড়ুদার বিল ও পদ্মপুকুরের গণহত্যা, জয়রাম আনোয়ার মৌজার গণহত্যা, সাহেবগঞ্জের গণহত্যা, লাহিড়ীরহাটের গণহত্যা, ঘাঘটপাড়ের গণহত্যা, নিসবেতগঞ্জ গণহত্যা, দমদমা ব্রীজ গণহত্যা, জাফরগঞ্জ গণহত্যা প্রভৃতি নৃশংস হত্যাকান্ডে রংপুরবাসী তাদের প্রিয়জনকে হারায়। পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনক্ সা অনুযায়ী ৩০শে এপ্রিল ১৯৭১ রংপুর কারমাইকেল কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থাণরত (অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন, অধ্যাপক রাম কৃষ্ণ অধিকারী ও অধ্যাপক সুনীল চক্রবর্তী) অধ্যাপকগণকে রাতের অন্ধকারে নির্মমভাবে হত্যাকরে দমদমা ব্রিজের পার্শ্বে এক বাঁশঝাড়ে গণ কবর দেয়। এছাড়াও অধ্যাপক কালাচাদ রায় ও তার স্ত্রীকে হত্যা করা হয় এবং এই ধারাবাহিকতায় হত্যা করা হয় অধ্যাপক আব্দুর রহমান ও অধ্যাপক সোলায়মানকে। এ সময় হানাদার বাহিনীর নির্যাতনের কেন্দ্রস্থল ছিল রংপুর টাউন হল।

সময়ের সাথে সাথে মুক্তিযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র রংপুরে। ১২ ডিসেম্বর রংপুর সেনানিবাস ছাড়া সমগ্র রংপুর মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ১৩ ডিসেম্বর গংগাচড়া থানায় সর্বপ্রথম ২১২ জন রাজাকার আত্মসমর্পণ করে। ১৫ ডিসেম্বর তিস্তা ব্রীজে হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর তুমুল যুদ্ধ হয়। ১৬ ডিসেম্বর রংপুর শহর ও শহরতলীতে লড়াই চলতে থাকে। ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ শত্রæমুক্ত হয় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল। নয় মাস অবরুদ্ধ মানুষ খুঁজে পায় মুক্তির আস্বাদন।
 
প্রাচীন নিদর্শন দর্শনীয় স্থান :
তাজহাট জমিদার বাড়ি, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ভবন, পয়রাবন্দ-এ বেগম রোকেয়া বাড়ি, মন্থনার জমিদার বাড়ি, কেরামতিয়া মসজিদ, রংপুর যাদুঘর, মাওলানা কারামাত আলী জৈনপুরী (রহঃ) এর মাজার, হযরত শাহজালাল বোখারীর মাজার, কুতুব শাহের মাজার, রায়পুর জমিদার বাড়ির মত প্রাচীনতম নিদর্শন ও দর্শনীয় স্থান সমূহে সমৃদ্ধ হয়েছে রংপুর অঞ্চল।

ভৌগোলিক সীমানা:
রংপুর সিটি কর্পোরেশন ও হারাগাছ পৌরসভার, পীরগাছা থানার কল্যাণী ইউনিয়ন এবং কাউনিয়া থানার সারাই ইউনিয়ন এর সমন্বয়ে প্রাথমিকভাবে ০৬ টি থানা নিয়ে প্রায় ২৪০ বর্গ কিঃ মিঃ আয়তন বিশিষ্ট রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন করা হয়।

রংপুর মহানগর এলাকার অধীন থানা সমূহ-
(১) কোতয়ালী থানা,
(২) তাজহাট থানা,
(৩) মাহিগঞ্জ থানা,
(৪) হাজিরহাট থানা,
(৫) পরশুরাম থানা,
(৬) হারাগাছ থানা।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, রংপুর এর থানাভিত্তিক ওয়ার্ড মৌজার বিবরণ

(১) কোতয়ালী থানা :
কোতয়ালী থানাটি মূলাটোলে অবস্থিত। রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭ ও ২৮ নং ওয়ার্ড এর নিম্নবর্ণিত মৌজাসমূহ নিয়ে গঠিত।
 
১। সম্মানীপুর (জেল নং-১০৩), ২। দামোদরপুর (জেলা নং-১০৪), ৩। পীরজাবাদ (জেল নং-৫৭), ৪। বড়বাড়ী (জেল নং-১০১), ৫। দেওডোবা (জেএল নং-১০২), ৬। মনোহরপুর (জেএল নং-১০৫), ৭। গনেশপুর (জেএল নং-৯৫), ৮। আলমনগর (জেএল নং-৯৬), ৯। বিনোদপুর (জেএল নং-৯৮), ১০। হরিরামপুর (জেএল নং-১০০), ১১। ধাপ (জেএল নং-৪৯), ১২। কেল্লবন্দ (জেএল নং-৬০), ১৩। ভগী (জেএল নং-৬১), ১৪। রামপুরা (জেএল নং-৫৮), ১৫। পার্বতীপুর (জেএল নং-৫৯), ১৬। সাতগাড়া (জেএল নং-৯৪), ১৭। রাধাবল্লভ (জেএল নং-৯২), ১৮। রঘুনাথগঞ্জ (জেএল নং-৯৩), ১৯। কামালকাছনা (জেএল নং-৯১)  

(২) তাজহাট থানা :
তাজহাট থানাটি রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ১৫, ২৮, ২৯, ৩১ ও ৩২ নং ওয়ার্ডের নি¤œবর্ণিত মৌজাসমূহ নিয়ে গঠিত।
 
১। আক্কেলপুর (জেএল নং-৯৯), ২। দর্শনা পাহাড়ী (জেএল নং-১২৬), ৩। কৃষামত বিশু (জেল নং-১২৭), ৪। শেখপাড়া (জেএল নং-১৩২), ৫। তাজহাট (জেএল নং-৯৭), ৬। বড় রংপুর (জেএল নং-১৩৮), ৭। নাজিরদিগড় (জেএল নং-১২৯), ৮। পানবাড়ী (জেএল নং-১৩০), ৯। আরাজি তামপাট (জেএল নং-১৩৫), ১০। আরাজি ধর্মদাস (জেএল নং-১৩১), ১১। তালুক ধর্মদাস (জেএল নং-১৩৩), ১২। তালুক তামপাট (জেএল নং-১৩৪), ১৩। নগর মীরগঞ্জ (জেএল নং-১৩৬), ১৪। ফোদ্দ তামপাট (জেএল নং-১৩৭)

 
(৩) মাহিগঞ্জ থানা :
মাহিগঞ্জ থানাটি রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ২৯, ৩০ ও ৩৩ নং ওয়ার্ড এবং পীরগাছা থানার ১নং কল্যানী ইউনিয়ন এর নিম্নবর্ণিত মৌজাসমূহ নিয়ে গঠিত।
উপরিউক্ত ওয়ার্ডসমূহের অন্তর্গত মৌজাগুলো হলো ১। মাহিগঞ্জ (জেএল নং-১৩৯), ২। খুদ্দ রংপুর (জেএল নং-১৪০), ৩। নাছনিয়া (জেএল নং-৮৮), ৪। বীরভদ্র (জেএল নং-৮৯), ৫। ছোট রংপর (জেএল নং-১৪১), ৬। আরাজিবন খামাড় (জেএল নং-১৪২), ৭। মন্দিরা (জেএল নং-১৪৩), ৮। তালুকবকচি (জেএল নং-১৪৪), ৯। রাজুখা (জেএল নং-১৪৫), ১০। আজিজুল্লাহ (জেএল নং-১৪৬), ১১। হোসেনগর (জেএল নং-১৪৭), ১২। তালুকরঘু (জেএল নং-১৪৮), ১৩। মেকুরা (জেএল নং-১৪৯), ১৪। কলাবড়ি (জেএল নং-১), ১৫। তালুক উপাশু (জেএল নং-২), ১৬। খামাড় উপাশু (জেএল নং-৩) ১৭। হরগোবিন্দ (জেএল নং-৪), ১৮। ফতা (জেএল নং-৫), ১৯। তালুকপশুরা(নব্দিগঞ্জ) (জেএল নং-৬), ২০। বড়হাজরা (জেএল নং-৭), ২১। গোদা শিমলা (জেএল নং-৮), ২২। আবু হাজরা (জেএল নং-৯), ২৩। হরি কল্যাণী (জেএল নং-১০), ২৪। স্বচাষ (জেএল নং-১১), ২৫। বিহারী (জেএল নং-১২), ২৬। ছোট কল্যাণী (জেএল  নং-১৩), ২৭। ফকিরা (বড় দরগা) (জেএল নং-১৪), ২৮। তৈয়ব (জেএল নং-১৫), ২৯। তালুব কল্যাণী (জেএল নং-৩২)

(৪) হারাগাছ থানা :
হারাগাছ থানাটি হারাগাছ পৌরসভা এবং রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড এবং কাউনিয়া থানার সারাই ইউনিয়ন এর নিম্নবর্ণিত মৌজাসমূহ নিয়ে গঠিত।
১। সারাই (জেএল নং-১), ২। ধুমগারা (জেএল নং-২), ৩। হারাগাছ (জেএল নং-৩), ৪। হারাগাচ চতুরা (জেএল নং-৪), ৫। ঠাকুরদাস (জেএল নং-৭), ৬। ধুমেরকুঠি (জেএল নং-১১), ৭। বানুপাড়া (জেএল নং-১২), ৮। চারুভদ্র (জেএল নং-১৩), ৯। বেনুঘাঠ (জেএল নং-৭১), ১০। হরিরামমল (জেএল নং-৭২), ১১। বক্সা (জেএল নং-৭৩), ১২। গুলালবুধাই (জেএল নং-৭৪), ১৩। বুধাই (জেএল নং-৭৫), ১৪। তপবন (জেএল নং-৭৯), ১৫। খলিশাপুড়ি (জেএল নং-৬৭), ১৬। কার্ত্তিক (জেএল নং-৭৬), ১৭। চাদকুটি (জেএল নং-৭৭), ১৮। আরাজি গুলাল বুধাই (জেএল নং-৭৮), ১৯। মোহাব্বতখা (জেএল নং-৮০), ২০। বধুকমলা (জেএল নং-৮২), ২১। নহাটি কাছনা (জেএল নং-৬৫), ২২। বাহারকাছনা (জেএল নং-৬৬), ২৩। চিলমন (জেএল নং-৮১), ২৪। সাহেবগঞ্জ (জেএল নং-৮৩) ২৫। কাছনা (জেএল নং-৮৪), ২৬। বিরচরণ (জেএল নং-৮৫), ২৭। মনাদার (জেএল নং-৮৬), ২৮। মনগোপাল (জেএল নং-৮৭), ২৯। রামগোবিন্দ (জেএল নং-৯০), ৩০। মাছহাড়ী (জেএল নং-৯), ৩১। উদায় নারায়নমাছহাড়ী (জেএল নং-১০), ৩২। সারঙ্গপুর (জেএল নং-১৪), ৩৩। আরাজি বীরচরণ খামার (জেএল নং-১৫), ৩৪। বাগিরথ মাছহাড়ী (জেএল  নং-১৬), ৩৫। মদামুদন(জেএল নং-১৭), ৩৬। কাঁচু (জেএল নং-১৮), ৩৭। দরিমদন মোহন (জেএল নং-১৯)

(৫) পরশুরাম থানা :
পরশুরাম থানাটি রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ৩, ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড এর নিম্নবর্ণিত মৌজাসমূহ নিয়ে গঠিত।
১। নিয়ামত (জেল নং-৫১), ২। পঁয়ধর (জেএল নং-৪৫), ৩। কাইমাগিলি কুকরুল  জেএল নং-৪৭), ৪। নীলকন্ঠ (জেএল নং-৬২), ৫। কুকরুল (জেএল নং-৬৩), ৬। আমাশু (জেএল নং-৬৪), ৭। বালাকোয়ার (জেএল নং-৬৮), ৮। বিনোদ (জেএল নং-৬৯), ৯। হারাটি (জেএল নং-৪৪), ১০ আরাজি পরশুরাম (জেএল নং-৪৬), ১১। দেবত্তর তালুক (জেএল নং-৪৮), ১২। পরশুরাম (জেএল নং-৭০), ১৩। কোবারু (জেএল নং-৪২), ১৪। বাহাদুর সিংহ (জেএল নং-৪৩), ১৫। চব্বিশ হাজারী (জেএল নং-৫০)

(৬) হাজীরহাট থানা :
হাজীরহাট থানাটি রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর ১, ২, ১০, ১১ ও ১২ নং ওয়ার্ড এর নিম্নবর্ণিত মৌজাসমূহ নিয়ে গঠিত।
১। রণচন্ডি (জেএল নং-৩৫), ২। মনোহর (জেএল নং-৩৮), ৩। শেখ তৈয়ব (জেএল নং-৪০), ৪। উত্তম (জেএল নং-৫২), ৫। বারঘরিয়া (জেএল নং-৩৬), ৬। হরিরাম পিরোজ (জেএল নং-৩৭), ৭। অভিরাম (জেএল নং-৩৯), ৮। গোয়ালু (জেএল নং-৪১), ৯। পশ্চিম গিলাবাড়ী (জেএল নং-৩০), ১০। পূর্ব গিলাবাড়ী (জেএল নং-৫৩), ১১। জগদীশপুর (জেএল নং-৫৪), ১২। বক্তারপুর (জেএল নং-৫৫), ১৩। রাজেন্দ্রপুর (জেএল নং-২৮), ১৪। কামদেবপুর (জেএল নং-২৯), ১৫। বিন্নাটারী (জেএল নং-৫৬), ১৬। চক ইসবপুর (জেএল নং-২৬) ১৭। পক্ষিফান্দা (জেএল নং-২৭), ১৮। ভবানীপুর (জেএল নং-১০৭), ১৯। রাধাকৃষœপুর (জেএল নং-১০৮), ২০। গোপীনাথপুর (জেএল নং-১০৯)


AddThis Sharing ButtonsShare to Facebook